জমি স্কুলের, বেচে দিলেন প্রধান শিক্ষক বেলাল হোসেন। নাগেশ্বীর ডায়নারপাড় বহমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের ৪৭শতক জমি বিক্রি করে দেওয়ার লিখিত অভিযোগ উঠেছে প্রধান বেলাল হোসেনের বিরুদ্ধে। আর ওই জমি কিনেছেন স্থানীয় মন্তাজ আলী, মফিজুর ইসলাম ও শাহজাহান আলী।
এ বিষয়ে প্রতিষ্ঠানে তদন্ত করে তদন্ত প্রতিবেদনটি যথাযথ কর্তৃপক্ষকে জমা দেয়া হয়েছে বলে জানালেন উপজেলা শিক্ষা অফিসার।
অপরদিকে ভুক্তভোগী সাহাবুদ্দীনের অভিযোগ নাগেশ্বরী উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার কামরুল ইসলাম ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক বেলাল হোসেনের কাছে মোটা অংকের অর্থ নিয়ে ভুয়া প্রতিবেদন দেয়ার শঙ্কায়।
জানা গেছে, এমপিওভুক্ত স্কুল কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলার ডায়নারপাড় বহমুখী উচ্চ বিদ্যালয়। স্থানীয় সাহাবুদ্দীন কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসক ও নাগেশ্বরী উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর লিখিত অভিযোগে, ডায়নারপাড় বহমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের নামে শিক্ষানুরাগী খলিলুর রহমান ৬ জানুয়ারি ২০০৪, ২৭৮নম্বর দানপত্র দলিলে ৪৭শতক জমি লিখে দেয়।
অভিযোগে উল্লেখ্য, স্কুলের প্রধান শিক্ষক বেলাল হোসেন ফ্যাসিস্ট নেতার দাপটে গত ১০ জুন ২০০৪সালে ৪৪৫১ কবলা মূলে মফিজুল ইসলাম কে ১৮শতক, ৪৪৫০ কবলা মূলে মন্তাজ আলী কে ১২শতক ও ৪৪৫২ কবলা মূলে শাহজাহান আলী কে ১৭শতক জমি ২৩লাখ ৫০হাজার টাকায় নিয়ে বিক্রি করে। এছাহাক আলী গংয়ের দানকৃত ৮৯শতক জমির মধ্যে ২০শতক জমিতে চলছে স্কুলের শিক্ষা কার্যক্রম। অবশিষ্ট জমি স্কুল সংলগ্ন ইসমাইল, সুরুজ, হাবিল, সাইদুল সহ ১০টি পরিবারের কাছে মোটা অংকের অর্থ নিয়ে বসতভিটা করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে।
সঞ্জিত কুমার, আব্দুস সাত্তার ও ইয়াকুব আলী বলেন, প্রধান শিক্ষক বেলাল হোসেন স্কুলের নামের ৪৭শতক জমি ৩জনের নিকট বিক্রি করে টাকা আত্মসাৎ করে। মাত্র ২০শতক জমিতে স্কুল অবশিষ্ট জমিতে বসতবাড়ি করে অর্থ হাতিয়ে নেন প্রধান শিক্ষক। অভিযোগ করেও মেলেনি ফলাফল।
অভিযোগকারী সাহাবুদ্দীন বলেন, প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে ডিসি ও ইউএনও কে অভিযোগ করা হলেও নাগেশ্বরী মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার কামরুল ইসলাম তদন্ত করেন। এখনো আমরা বিচার পাইনি। ন্যায় বিচার দাবি করছি। অপরদিকে নাগেশ্বরী উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার কামরুল ইসলাম ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক বেলাল হোসেনের কাছে মোটা অংকের অর্থ নিয়ে ভুয়া প্রতিবেদন দেয়ার অভিযোগ করেন।
ডায়নারপাড় বহমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বেলাল হোসেন বলেন, একটা প্রতিষ্ঠানের দোষ ত্রুটি থাকবে। ২০০৪সাল থেকে প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অনেকে অভিযোগ করে কিছুই করতে পারেনি। চাকরি শেষ হবে যাব টাকা পাব।
নাগেশ্বরী উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার কামরুল ইসলাম বলেন, ডাইনাপার উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে বিদ্যালয় জমি অবৈধভাবে বিক্রির অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ বিষয়ে প্রতিষ্ঠানে তদন্ত করে তদন্ত প্রতিবেদনটি যথাযথ কর্তৃপক্ষকে জমা দেয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে প্রতিষ্ঠানে তদন্ত করে তদন্ত প্রতিবেদনটি যথাযথ কর্তৃপক্ষকে জমা দেয়া হয়েছে বলে জানালেন উপজেলা শিক্ষা অফিসার।
অপরদিকে ভুক্তভোগী সাহাবুদ্দীনের অভিযোগ নাগেশ্বরী উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার কামরুল ইসলাম ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক বেলাল হোসেনের কাছে মোটা অংকের অর্থ নিয়ে ভুয়া প্রতিবেদন দেয়ার শঙ্কায়।
জানা গেছে, এমপিওভুক্ত স্কুল কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলার ডায়নারপাড় বহমুখী উচ্চ বিদ্যালয়। স্থানীয় সাহাবুদ্দীন কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসক ও নাগেশ্বরী উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর লিখিত অভিযোগে, ডায়নারপাড় বহমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের নামে শিক্ষানুরাগী খলিলুর রহমান ৬ জানুয়ারি ২০০৪, ২৭৮নম্বর দানপত্র দলিলে ৪৭শতক জমি লিখে দেয়।
অভিযোগে উল্লেখ্য, স্কুলের প্রধান শিক্ষক বেলাল হোসেন ফ্যাসিস্ট নেতার দাপটে গত ১০ জুন ২০০৪সালে ৪৪৫১ কবলা মূলে মফিজুল ইসলাম কে ১৮শতক, ৪৪৫০ কবলা মূলে মন্তাজ আলী কে ১২শতক ও ৪৪৫২ কবলা মূলে শাহজাহান আলী কে ১৭শতক জমি ২৩লাখ ৫০হাজার টাকায় নিয়ে বিক্রি করে। এছাহাক আলী গংয়ের দানকৃত ৮৯শতক জমির মধ্যে ২০শতক জমিতে চলছে স্কুলের শিক্ষা কার্যক্রম। অবশিষ্ট জমি স্কুল সংলগ্ন ইসমাইল, সুরুজ, হাবিল, সাইদুল সহ ১০টি পরিবারের কাছে মোটা অংকের অর্থ নিয়ে বসতভিটা করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে।
সঞ্জিত কুমার, আব্দুস সাত্তার ও ইয়াকুব আলী বলেন, প্রধান শিক্ষক বেলাল হোসেন স্কুলের নামের ৪৭শতক জমি ৩জনের নিকট বিক্রি করে টাকা আত্মসাৎ করে। মাত্র ২০শতক জমিতে স্কুল অবশিষ্ট জমিতে বসতবাড়ি করে অর্থ হাতিয়ে নেন প্রধান শিক্ষক। অভিযোগ করেও মেলেনি ফলাফল।
অভিযোগকারী সাহাবুদ্দীন বলেন, প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে ডিসি ও ইউএনও কে অভিযোগ করা হলেও নাগেশ্বরী মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার কামরুল ইসলাম তদন্ত করেন। এখনো আমরা বিচার পাইনি। ন্যায় বিচার দাবি করছি। অপরদিকে নাগেশ্বরী উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার কামরুল ইসলাম ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক বেলাল হোসেনের কাছে মোটা অংকের অর্থ নিয়ে ভুয়া প্রতিবেদন দেয়ার অভিযোগ করেন।
ডায়নারপাড় বহমুখী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বেলাল হোসেন বলেন, একটা প্রতিষ্ঠানের দোষ ত্রুটি থাকবে। ২০০৪সাল থেকে প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে অনেকে অভিযোগ করে কিছুই করতে পারেনি। চাকরি শেষ হবে যাব টাকা পাব।
নাগেশ্বরী উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার কামরুল ইসলাম বলেন, ডাইনাপার উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে বিদ্যালয় জমি অবৈধভাবে বিক্রির অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ বিষয়ে প্রতিষ্ঠানে তদন্ত করে তদন্ত প্রতিবেদনটি যথাযথ কর্তৃপক্ষকে জমা দেয়া হয়েছে।